ধনবাড়ীতে ১ হাজার টাকা কিস্তির না দেওয়ায় ৫৫ হাজার টাকার গরু আটক করলেন এনজিওর মালিক

আমাদের ধনবাড়ী টাংগাইল প্রতিনিধি জানান, টাংগাইলের ধনবাড়ীতে ১ হাজার টাকা কিস্তির না দেওয়ায় ৫৫ হাজার টাকার গরু আটক করলেন এনজিওর মালিক বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বিষয়টি নিয়ে ধনবাড়ী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছে ভুক্ত ভোগি পরিবার। ঘটনায় জানাযায়,ধনবাড়ী উপজেলার কেরামজানি বাজারের ঔষধ ব্যবসাহি নজরুল ইসলাম ও তার দুই ছেলে মিলে সাইনবোর্ড হীন একটি সমবায় সমিতি করে এলাকা সহ বিভিন্ন এলাকায় ঋণ কিস্তি দিয়ে আদায় করে আসছে । আর সেই এনজিও থেকে গত ১০ মাস আগে কেরামজানি গ্রামের ইউসুফ আলীর ছেলে সোহেল রানা ১০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে প্রতি সপ্তাহে ৩১০ টাকা করে ঋণের কিস্তি দিয়ে আসছিল। এমন অবস্থায় নানা সম্যার কারনে কয়েকটি কিস্তি না দেওয়ার কারনে এনজিওর মালিক সজিব,তুসার,নজরুল ইসলাম নানা ভাবে সোহেল কে চাব সৃষ্টি সহ বাড়ীতে গিয়ে গালী গালাজ করে আসে। এমন অবস্থায় গত ২৩ আগষ্ট বেলা ১১:৩০ ঘটিকার সময় উপজেলার কেরামজানি বাজারে সোহেল এর ক্রয়কৃত এবং পালিত একটি বহন গরু বিজ্র দেওয়ার জন্য কেরামজানি বাজারে নিয়ে আসলে এনজিও মালিক নজরুল ইসলাম,সজিব,তুষার মিলে সোহেল এর নিকট কিস্তির টাকা দাবি করে। এমন অবস্থায় সোহেল টাকা দিতে অপরগতা প্রকাশ করলে এনজির মালিক তার নিকট হতে ৫৫ হাজার টাকা মূল্যে গরুটি রাখার চেষ্টা করে। তখন সোহেল বাধা দিলে এনজির মালিক নজরুল ইসলাম,সজিব,তুষার মিলে তাকে কিল ঘুষি মেরে তার নিকট হতে গরুটি রেখে দেয় এবং বলে কিস্তির ১ হাজার টাকা দিয়ে গরু নিতে। এমন অবস্থায় সোহেল গরু আনার জন্য টাকা জোগার করতে না পেরে গরু আনার জন্য না যাওয়ার কারনে ঐ দিন রাত ৯ ঘটিকার সময় এনজিও মালিক নজরুল ইসলাম,সজীব,তুষার মিয়ে সোহেল এর বাড়ীতে গিয়ে তার বাবার নিকট টাকা দাবি করে গালী গালাজ করাসহ তাকে কিলঘুষি মারিলে সোহেল এর ছোট বোন শিলা আক্তার প্রতিবাদ করার কারনে তাকেও কিলঘুষি মারে বলে অভিযোগ করেন ভুক্ত ভোগী সোহেল। উপরোক্ত সকল কথা সাংবাদিকদের নিকট ভিডিও সাক্ষাৎ কারে বলেন ভূক্তভোগি সোহেল রানা। বিষয়টি নিয়ে এলাকার মাতাব্বার সরাফত আলী জানান সোহেল এর সাথে এবং তার বাবা ও বোনের সাথে যে ব্যবহার করা হয়েছে তাহা অন্যায় ভাবে করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে কেরামজানি বাজারের ঔষধ ব্যবসাহি নজরুল ইসলাম ও তার দুই ছেলে সবীজ, তুষার এর নিকট জানতে চাওয়া হলে তারা জানান, সোহেল রানার নিকট আমরা ঋণ দিয়েছি। কিন্তু ঋণ নিয়ে আমাদের সাথে কোন সম্যাসা নেই। তার ঋনের কিস্তি জামিন ধার হারুন মাস্টার প্ররিশোধ করে আসছে। গরুর বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে সজীব ও তার বাবা নজররুল ইসলাম বলেন, গরু আমরা সোহেল এর নিকট বোরগা দিয়ে ছিলাম। গরুটির বিজ্র দিতে না করে ছিলাম। কিন্তু সোহের তা না শুনে গরুটি কে বিজ্র দেওয়ার জন্য কেমারজানি বাজারে নিয়ে আসলে আমরা গরুটি তার নিটক হতে রেখে দিয়েছি। আর তাকে বলে দিয়েছে গরুর বরগা হিসাকে তার যে পাওণা তাহা আমাদের নিকট হতে নিতে বলেছি। নজরুল ইসলাম বলেন সোহেল আমাদের বিরুদ্ধে সরযর্ন্ত করে নানা মিথ্যা কথা বলে বেড়া”্ছাে। গরুর বিষয়টি নিয়ে সোহের ও তার এলাকার লোকজন জানান সোহেল এর বাবা ২টি বাচ্ছুর গরু কিনে ছিল। তার একটি বিক্রয় করে সোহেল এর একবোন বিয়ে দিয়েছ্ েআর একটি গরু আছে তাহা সোহেল এর গরু । নজরুল ইসলাম,তার ছেলে সবিজ ও তুষার মিথ্যা কথা বলে বেড়াচ্ছে। ঘটনাটি এলাকার মধ্য চাঞ্চলের সৃষ্টি করেছে।

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.