- গোসল করতে গিয়ে নদীতে ডুবে এক বৃদ্ধ’র মৃত্যু - November 14, 2024
- একজন সৎ সাহসী ও মানবিক লেডি পুলিশ অফিসারের জীবন কালের গল্প - November 14, 2024
- ফরিদগঞ্জে চোরাইকৃত অটোরিক্সা ও সিএনজি স্কুটারসহ চার চোর গ্রেফতার - November 14, 2024
মহামারি করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সারা দেশে কঠোর লকডাউন চলছে। লকডাউনের নবম দিনে রাজধানীতে দেখা গেছে কিছুটা ভিন্ন চিত্র। শুক্রবার (৯ জুলাই) ছুটির দিন হওয়ায় সকালে ব্যক্তিগত গাড়ির চাপ কিছুটা কম দেখা গেছে। মানুষের যাতায়াতেও কম দেখা গেছে।
শুক্রবার সকাল থেকেই আইনশৃঙ্খলাবাহিনী তৎপর। চেকপোস্টে পরিস্থিতি সামাল দিতে আগের মতো বেগ পেতে হচ্ছেনা তাদের। অপ্রয়োজনে বের হওয়া গাড়ি এবং উপযুক্ত কারণ দেখাতে না পারা যানবাহনগুলোর বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছেন পুলিশ।
এদিকে গাবতলী থেকে রাইড শেয়ারিং করে ঢাকার বাইরে বিভিন্ন গন্তব্যে যাচ্ছেন অনেকেই। এছাড়া সাভার এলাকায় কিছু গণপরিবহন চলছে বলেও জানিয়েছেন রাজধানীতে আসা যাত্রীরা। তবে বৃহস্পতিবার অতিরিক্ত গাড়ির চাপে কোথাও কোথাও দেখা দেয় যানজট। ব্যাংক-বিমা এবং পুঁজিবাজারে লেনদেন চালু থাকার ফলে রাজধানীর রাস্তায় জনসমাগম ও যানবাহন বেড়েছিল।
এর আগে, দেশে করোনার সংক্রমণ বাড়তে থাকায় তা প্রতিরোধে ১লা জুলাই থেকে সাত দিনের জন্য কঠোর লকডাউন ঘোষণা করে সরকার। কঠোর বিধি-নিষেধ আরোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। পরে ৫ জুলাই আরেক দফায় চলমান কঠোর বিধি-নিষেধের মেয়াদ ১৪ই জুলাই পর্যন্ত বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। জরুরি পন্য পরিবহণ ছাড়া সব ধরনের যন্ত্রচালিত যানবাহন বন্ধ থাকলেও টিকার কার্ড প্রদর্শন সাপেক্ষে টিকা গ্রহণের জন্য যাতায়াত করা যাবে বলে ঘোষণা দেয়া হয়। বিধিনিষেধের সময় জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার কথাও জানায় পুলিশ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর সঙ্গে মাঠে থাকছে সেনাবাহিনীও।
Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.