মঠবাড়িয়ার দাউদখালীতে স্কুল-পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রী ভাঙ্গাব্রিজটি প্রধানমন্ত্রীর কাছে নতুন করে নির্মানের দাবি

স্টাফ রিপোর্টার

পিরোজপুর জেলার, মঠবাড়িয়া উপজেলার, ৪নং দাউদখালী ইউনিয়নের, ০১নং ওয়ার্ডের উত্তর দাউদখালী গ্রামের, ফুলতলার ব্রিজের বেহাল দশার কারনে ভোগান্তি পোহাচ্ছে শতাধিক শিক্ষার্থী সহ পথচারীরা। উত্তর দাউদখালী গ্রামে দুইটি প্রাথমিক ও একটি মাধ্যামিক বিদ্যালয়, এবং একটি নূরআনিয়া, ও হাফিজিয়া মাদ্রাসা রয়েছে। প্রতিনিয়ত ব্রিজটি দিয়ে শত শত ছাত্র-ছাত্রীরা মৃত্যুর ঝুঁকিনিয়ে পারাপার হয়। এই করুন ধুর দশার কারন।

একমাত্র সংযোগ সেতুর, একইভাবে ভোগান্তি পোহাচ্ছে এস্থানীয় পথচারী সহ কিশোর বৃদ্ধ নানান বয়সি মানুষ । এস্থানিয় লোক জনের কাছ থেকে জানাযায়, ২০১৩ সালে এলজি এ ডি এর অর্থায়নে ব্রিজটি উপড়ের ছাওনি কাড ধারা নিরর্মান করা হয়। এক বছর পার না হতেই কাড গুলো নষ্ট হয়ে যায় ।

এর পরে এস্থানিয় লোক জন একাত্ত হয়ে কোনোভাবে এঙ্গেলের উপরে সুপারিগাছ ও বাশঁ দিয়ে একটি ব্রিজনামক সাকোঁ দিয়ে চলা~চলের উপযোগী করলেও, সর্বশেষ ঘূর্নিঝড় ফণীর আঘাতে ও জোয়ারের প্লবনে ¯ছ্রোতে ভাসিয়ে নিয়ে যায় সবকিছু। এরপর আবার মেরামত করলেও তা তেমন ভাবে চলা-চলের উপযোগী হয়ে উঠেনি। তারপরেও প্রতিনিয়ত জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঝুঁকিপূর্ন এই ব্রিজটি দিয়ে পারাপার হচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থী সহ এলাকার নানান বয়সী শত শত জনগন। সমস্ত উপজেলা জুরে যখন বর্তমান সরকারের উন্নয়নের জোয়ার ঠিক সেই সময়ে এই ব্রিজটির করুন দশার কোনো উন্নতি না হওয়ায় এলাকার সাধারন মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে ।

স্কুলপড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রীদের অভিবাকরা জানান। আমাদের সন্তানদের স্কুলে পাঠিয়ে সব সময় চিন্তিত থাকতে হয় কখন কোন দূর্ঘটনা ঘটে।

১২০ নং পশ্চিম দাউদখালী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেনীর ছাত্র মোঃফাহাত হাং সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের এই ব্রিজনামক সাকোঁ দিয়ে আমি প্রতিদিন স্কুলে আসি , আজপর্যন্ত
তিন দিন আমি এই ব্রিজটি দিয়ে পরে গিয়ে ভয় পাই এবং আমার বই খাতা ভিজে যায় তারপর আমি পাচঁদিন জাবত স্কুলে আসতে পারিনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার আবেদন তারাতারি আমাদের এই ব্রিজটি নতুন ভাবে বানিয়ে দেওয়া হোক। আরও জানাযায়, মরিচবুনিয়া সপ্তাহে দুইদিন বাজার বসে এসময় এই ভাঙ্গাব্রিজের উপর দিয়ে তরিতরকারি সহ নিত্যপ্রয়োজনী জিনিসপত্র নিয়ে ক্রেতা বিক্রেতারা আশা যাওয়া সময় নানান দূর্ঘটনার কবলে পরতে হয়।
এবিষয়ে মঠবাড়িয়া উপজেলার, ৪ নং দাউদখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান
মোঃ বজলুল হক খাঁন রাহাত কে তার মুঠো ফোনে ফোন দিলে রিসিভ করেনা সে।

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.