সম্পত্তি চাচা ভাতিজার মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোদ থাকায় ভুল প্রকাশিত হওয়ায় পত্রিকায় প্রতিবাদ

স্টাপ রিপটার মোঃ তপছিল হাছানঃ

চাঁদপুর মতলব (দঃ) উপজেলায় নায়েগাঁও দক্ষিণ ইউনিয়নের খর্গপুর ৭নং ওর্য়াডের গ্রামের মৃত: চানমিয়া প্রধানিয়া বাড়ির মৃত: চান মিয়া ছোট ভাই মোঃ খলিলুর রহমানের বাতিজা ভুল প্রকাশিত চাঁদপুর কন্ঠ প্রত্রিকায় চাচা বাতিজার সম্পত্তির জোর দহলের বুল প্রকাশিত হওয়ায় নিন্দা ও প্রতিবাধ, দীর্ঘদিনের সম্পত্তির বাড়ির মধ্যে বিভিন্ন অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে জানাজায় মৃত সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে হেলাল উদ্দিন একই বাড়ির মো: ইউনুছ মিয়ার ছেলে.মনির হোসেন কাছ থেকে ২০১৮ সালের খর্গপুর মৌজার বিএস খতিয়ানের ১৭২ বাড়ির এবং ১৪৭২ নাল দাগে মোট ১৫ শতাংশ ক্রয় করায় ও এলাকর পানচায়েত সালিশ বৈঠক এবং কয়েক ধাপা মতলব (দঃ) থানার তদন্ত অফিসার মো: ইব্রাহিম খলিল দুই পক্ষকে আপস করার সিদ্ধান্তে এলাকার পাঞ্চায়েত ও থানার সকল নিতি মালা তোয়াক্কা না করে এবং সমাজকে বিদ্ধান্ত সৃষ্টি করা আর কিছুই না,

মতলব (দঃ) উপজেলায় নায়েগাঁও দক্ষিণ ইউনিয়নের খর্গপুর ৭নং ওর্য়াডের গ্রামের মৃত: চানমিয়া প্রধানিয়া বাড়ির মৃত: চান মিয়া ছোট ভাই মোঃ খলিলুর রহমানের বাতিজা ভুল প্রকাশিত হওয়ায় চাঁদপুর কন্ঠ প্রত্রিকায় প্রতিবাদ জানায়। মৃত- সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে হেলাল উদ্দিন একই বাড়ির মো: ইউনুছ মিয়ার সরজমিনে গিয়ে জানাযায় মো: খলিলুর রহমান বলেন বাড়িরর উঠানের মধ্যে গাছ লাগানো বিষয়ে বিভিন্ন অনিয়মের বিষয়ে বাতিজা হেলাল কে ডাকখোজ দিলে সে আমার সাথে খারাপ আচরন করে। সম্পত্তি পারস্পরিক সূত্রে জানা যায়, মৃত: মো: চাঁনমিয়া প্রধানের ছেলে ছিলেন বটে, তন্মধ্যে বড় ছেলে মৃত: মো: ইউনুস প্রধান ওনার এক মাত্র পুত্র মো: মনির হোসেনকে (৩)তিন মাসের গর্ভকালীন রেখে পরলোকগমন করেন, যে কারণে শৈশব থেকে মো: মনির হোসেন মামার বাড়ী কুমিল্লা জেলা দাউদকান্দি উপজেলা চশই গ্রামে বড় হয়ে উঠেন, এমতাবস্থায় মো: মনির হোসেন বিশেষ কোন কারণে নগদ টাকার প্রয়োজনে হওয়ায় তাহার ছোট চাচা তৎকালীন প্রবাসী মো: খলিলুর রহমানকে তাহার ওয়ারিশ মালিকানা সর্বমোট (১৫) পনের শতক জায়গা বিক্রয় করার প্রস্তাব করিলে, মো: খলিলুর রহমান বলেন যেহেতু আমার সেজু ভাই (২য় ভাই) ওনার ছোট ছেলে সেই, কিন্তু মেঝো ভাই মরহুম ছিদ্দিকুর রমান প্রধানের দুই ছেলে ০১। হুমায়ূন প্রধান ০২। হেলাল প্রধানদেরকে সাথে করে সুষম বন্টন মতে অর্ধেক ভাগে মো: মনির হোসেনের তৎকালীন মো: মনির হোসেন, জায়াগা বিক্রয়ের প্রস্তাবে সম্মতি জ্ঞাপন করেন এবং তৎকালীন মো: মনির হোসেন জায়গা বাবদ নগদ মোট১৯৬০০০/-(এক লক্ষ ছিয়ানব্বই) হাজার টাকা গ্রহণ জায়গা ভোগদখলের সম্মতি জ্ঞাপন করেন। এমতাবস্থায় মো: খলিলুর রহমান নিজ বাড়ীতে এসে তাহার মেঝু ভাই মরহুম ছিদ্দিকুর রহমানের ছেলেদের সকল ঘরোয়া ভাবে পারস্পরিক আলোচনার মধ্যে বাতিজা মনির হোসেন জায়গা বিক্রয়ের প্রস্তাবটি অবগত ও হারাহারী মোতাবেক উভয়ই চাচা ও ভাতিজা ০১। হুমায়ূন ০২/ হেলাল প্রধান সহ প্রস্তাবিত জায়গা কিনার সিদ্ধান্তে পেক্ষিত হন। তখন ছোট বাতিজা মো: হেলাল প্রধানকে জায়গা রেজিষ্টারীর জন্য প্রস্তুুতি মূলক বৈধ কাগজ পত্রাদী প্রস্তুত করার দায়িত্ব অর্পন করেন অতি বিস্বস্ততার ভিত্তিতে চাচা খলিলুর রহমানের নিকট থাকা কাগজ পত্রাদী সহ- বাতিজা হেলাল প্রধানকে বুঝিয়ে দেন । কিন্তুু আমাদের বাতিজা হলাল প্রধান অতি গোপনীয় ভাবে মো: মনির হোসেনকে বুঝিয়ে লোভ দেখিয়ে পুরো ( ১৫) পনের শতক জায়গা তাহার একক নামে সাবকাবলা রেজিষ্ট্রা করেন, অতপর আপন চাচাসহ আপন বড়ভাই মো:হুমায়ূন বঞ্চিত হন, হলেন প্রতারনার স্বীকার। যে কারণে প্রায় দীর্ঘদিন যাবৎ হেলাল প্রধান জায়গা রেজিষ্ট্র বিষয়টি ও গোপন রাখনে। আকসমিক ভাবে হঠাৎ করে কিছু ভাড়াটিয়া বখাটে গুন্ডা বাহিনীর দলবল নিয়ে হেলাল প্রধান, তাহার আপন চাচা মো: খলিলুর রহমান প্রধানের ওয়ারিশগন সহ ক্রয় ক্রিত বৈধ সম্পত্তি সহ জবর দখলের প্রচেষ্টা চালায় জোর পূর্বক এবং ভিবিন্ন গাছের ফল ছিরোনরা এমন তান্ডব লিলা দেখে চাচা খলিলুর রহামান প্রধান বাাধ দিতে গেলে, তাকে প্রান লাশের হুমকি দেন। এমতাবস্থায় মো: খলিলুর রহামানের আতœচিৎকার শুনে এলাকাবাসী ও আশেপাশের লোক জন, মো: হেলাল প্রধান সহ তাহার দলবলদের তান্ডব লিলার পতিবাদ করে। পাস্টা দাওয়া দিলে তাহার স্থান ত্যাগ করতে বাধ্য হন। এবং মো: খলিলুর রহমানকে তাহার নিজ বসত ঘর , বাড়ী সহ এলাকা ছেড়ে দেওয়ার আল্টিমেটামদের অন্যথায় তাকে সহ তাহার পরিবার এর সবাইকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে যান এমন অনাকাঙ্গতও আতংকিত ঘটনা বলা স্থানীয় ইউ পি সদস্য হাজী মো:জামাল হোসেন কে অবগত করেন, উক্ত বিষয়টি ইউপি সদস্য উপলব্দি করে, অত্র এলাকার গন্য মান্য ব্যক্তিদের সহোযোগিতা নিয়ে একত্রিত ও সম্মলিত ভাবে মিমাংশার লক্ষ্যে দিনস্থন বাধ্য করে, উভয় পক্ষকে উপস্থীত হওয়ার নির্দেশ প্রধান করেন, নির্ধারিত সময়ে গঠনাস্থল, অতএব উভয় পক্ষের নিজ বাড়ীর আঙ্গিনায় ইউপি সদস্য সহ সকলের উপস্থিাতিতে গ্রাম্য মালিশের গঠন করেন। যে খানে হেলাল প্রধান তাহার জায়গা দাতা মনির হোসেন সহ আপন বড় ভাইকে ও উপস্থিত না রেখে , পূনরায় ভড়াটিয়া গুন্ড বাহিনীর একদল বখাটে ছেলেদের নিয়ে স¦- শরীরে উপস্থিত হন। স্থানীয় ইউপি সদস্য হাজী মো: জামাল হোসেনের দায়িত্বশীল উদ্দেগে অত্র এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ সকলের উপস্থিতিতে উভয় পক্ষের জবান বন্দি শুনে, পর্যালোচনা করে শাস্তির লক্ষ্যে উপস্থিতি সচলের এক মাত্র পোষন করে একটি স্থায়ী সিদ্ধান্তে উপনিত হন। যাহা: মো: খলিলুর রহমান কে, বাতিজা হেলাল প্রধান ০২ আড়াই শতক জায়গা ভিটা বাড়ী মধ্যে থেকে সাবকাওলা রেজিষ্ট্র বাবদ দিয়ে দিবে। এই সিদ্ধান্ত কে মেনে নিয়ে উভয় পক্ষকে ভ্রাতœত্ববোধ বজায় রেখে পূর্বের ব্যায় মিলেমিশে চলার আহবান সিদ্ধান্ত জানান, হেলাল সাহেব উক্ত সিদ্ধান্তকে মেনে নিয়ে রেজিষ্ট্রি দেয়ার জন্য কিছু দিন সময় প্রাধান করেন, অতপর স্থাবীয় ইউ পি সদস্যসই অত্র এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ মিলে ( ১৫) পনের দিন সময় ধার্য্য পূর্বক উক্ত শালিশ সম্পপানি ঘোষনা করেন। অতপর সে নতুন করে কিছু অবাঞ্চিত বাহানা করে এবং অত্র এলাকায় গন্যমান্য ও জনপ্রতিনিধির শালীশি বৈঠকের সিদ্ধান্তকে তোয়াক্কা না করে নাটকীয় ভাবে মতলব( দ:) থানার তদন্ত অফিসার জনাব মো: ইব্রাহিম খলিল সাহবে, উক্ত থানার গোলঘরে , উভয় পক্ষের জবানবন্দীর ভিত্তিতে ও চাচা, ভাতিজার মধ্যে সমন্বয় করার প্রচেষ্টা করেন। কিন্তু মো: হেলাল প্রধান উভয় পক্ষের ও উপস্থিতিতে মাধ্যমে যে সিদ্ধান্তের উপনিত হবে , তাহা মেনে নেওয়ার প্রস্তাব করেন তদন্ত অফিসার মো: ইব্রাহিম খলিল সাহেব তাতে মে: হেলাল প্রধান উক্ত প্রস্তাবটি ডিনাই করেন, পরবর্তীতে ময় চাইয়া ঐ স্থান থেকে উঠে আসেন। এরই মধ্যে দীর্ঘ্য দিনের সময়কে বিলম্বকরে পূনরায় মতলব(দ:) থানার আরেকটি সাধারন ডায়েরী রুজ করেন। শুধু তাতেই থেমে নেই হেলল প্রধান বাড়িীর পাশের অন্য একটি জায়গা যাহার মৌজা: খর্গপুর খতিয়ান নং ৬৮৭ নামজারী মোকদ্দমা নং ৮৬২/২০১৮-১৯ইং দাগ নং – ১৩৫৬ শ্রেনী: নাল পরিমান ০.৫০০/- পাঁচশতক দলিল মূলে এবং দখলীয় মূলে মো: খলিলুর রহমানের স্ত্রী রাজীয়া খাতুন বৈধমালিক ও দখলকার বটে এই জায়গাটাও যবর দখলের জন্য যথেষ্টভাবে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন পাশাপাশী বিগত, ২২আগষ্ট ২০১৯ ইং প্রকাশিত দৈনিক চাঁদপুর কন্ঠ পত্রিকায়

এ যাবৎ মো: হেলাল প্রধান ভিবিন্ন সময় গ্রাম্য শালিশ বৈঠককে এবং অত্র এরাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিদেরকে অভমান্য ব্যাক্তিদেরকে অভমান্য তা করে আসলে এর মধ্যে মো: খলিলুর রহমান ভিবিন্ন ভাবে একের পর এক ভোগান্তি ও হয়রানীর শিকার সহ আতংকিত জীবন যাপন করছেন।অত্র এব এই নাটকীয়তার শেষ কোথায় তাহা আমাদের জানা নেই।নিউজটি চলমান থাকবে।

Comments are closed, but trackbacks and pingbacks are open.