কুষ্টিয়া কানাবিলের মোড়ে অবস্হিত সরকারি মুরগির ফার্ম এখন হয়ে গেছে সবজি আর কৃষি ফার্ম

0

কুষ্টিয়া থেকে সোহেল রানা-:কুষ্টিয়া কানাবিলের মোড়ে অবস্হিত সরকারি মুরগির ফার্ম এখন হয়ে গেছে সবজি আর কৃষি ফার্ম যে খানে মুরগির বদলে সরকারি কর্মচারি ও কর্মকর্তা রা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সরকারি ডিউটি রেখে পেয়াজ রসুন ও বিভিন্ন সবজি চাষে ব্যস্ত সময় পার করছে।।আমরা সর জমিনে গিয়ে দেখতে পাই অফিস চলাকালিন সময় পুরো অফিস তালা বদ্ধ।২ ঘন্টা ঘুরাঘুরির পর অবশেষে দেখা মিলল আন্জুমারা নামে এক অফিস সহকারির।।তিনি এসে অফিস গেটের তালা খুললেন।এর পর এক এক করে মুরগি ফার্মের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক শাহানাজ বেগমের রুম।।আন্জুমায়ারা বেগমের সাথে কিছু সময় পার করার পর এক এক করে হাজির হলেন বাদবাকি সকল কর্মচারিগণ।তার পর ও আমরা দেখা পায়নি অফিসের মুল ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক শাহানাজ বেগমের।।অফিসের এক কর্মচারির কাছ থেকে আমরা শাহনাজ বেগমের নাম্বার সংগ্রহ করলাম।এরপর আমরা শাহনাজ বেগমের সাথে যোগাযোগ করলাম।যোগাযোগের ৩০ মিনিট পর শাহনাজ বেগম হাজির হলেন অফিসে।।তাকে প্রশ্ন করা হলো সরকারি অফিস অফিস টাইমে বন্ধ কেন?তিনি আমাদের বললেন এখানে সবাই সবার ইচ্ছা মত ডিউটি করে।।আমি কি করব

।অথচ তিনি এখানকার ৬বছর দায়িত্ব প্রাপ্ত ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক।।শাহনাজ বেগমের এমন উত্তরের আসল রহস্য আমরা জানতে পারলাম মুরগির ফার্মের পাশে অবস্থিত এলাকাবাসীর কাছ থেকে এলাকা বাসি আমাদের জানায় এখানে ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপক শাহনাজ বেগম নিজেই সপ্তাহে এক দুবার অফিসে দেখতে পাওয়া যায়।শাহনাজ বেগম নিজেই সরকারি ডিউটি পালন করেন না।তিনি কিভাবে তার নিয়ন্ত্রনাধীন কর্মচারিরদের নিয়ন্ত্রণ করবেন।।এলাকাবাসি আর ও জানায় এখানে মানুষ মুরগি ক্রয় করতে এসে কাউকে না পেয়ে আমাদের জানালায় ধাক্কা দেয়।আমরা খুব অতিষ্ট।এখানে শুধু এ দুর্তনীতি নয় এখানে চলে ট্রেনডার নিয়ে দুর্নীতি।১ নয়২ নয় ৩ ন

য় ৪ নয় ৫ নাম্বার ব্যক্তি পায় টেনডার।।এ তো দুর্নীতি নয় আমরা সর জমিনে গিয়ে দেখতে পাই সরকারি প্রতিষ্ঠান এক দুর্নীতির আকড়া।।এখানে ড্রাইভার আছে গাড়ি নেই। ঘরে বসে বসে নিচ্ছে সরকারি বেতন।।গার্ড রুম আছে গার্ড নেই।।ব্যবস্থাপক শাহনাজ বেগম থেকে শুরু করে সবাই নিজের ইচ্ছা মত অফিস বন্ধ করে অফিসে আসে অফিসে যায়।।হাজারটা প্রশ্ন ব্যবস্থাপক শাহানাজ বেগমের কাছে কোনো প্রশ্নের উত্তর তার জানা নেই।কম্পিউটার কেনার নাম করে হাতিয়ে নিয়েছে সরকারি তহফিল থেকে টাকা অথচ পুরাতন কম্পিউটার মেরামত করে চালিয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন।
দুর্নীতির গ্রস্থ হয়ে আজ
প্রতিষ্ঠানের নেই কোনো উন্নতি।দিন দিন বন্ধের দিকে ধাপিত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।।

এবিষয়ে প্রাণি সম্পদের ডি ও লো ডাক্তার সিদ্দুকুর রহমান আমাদের জানা মুরগির ফার্ম এর অফিস বন্ধ রেখে তারা ভুল করেছে।আমি এ বিষয়ে আমি ব্যবস্থা গ্রহন করবো।আমি মাঝে পরিদর্শনে যাই
এটা মুরগির ফার্ম এখানে একটু অনিয়ম হতেই পারে।।তিনি আমাদের তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন অথচ আমরা তার ফল এখনো দেখতে পাইনি।।।।

Leave A Reply